রাজস্থানে ২০শে অগাস্ট ঝুনঝুনু ও সিকর জেলা বন্ধ: কারণ ও প্রভাব

রাজস্থানে ২০শে অগাস্ট ঝুনঝুনু ও সিকর জেলা বন্ধ: কারণ ও প্রভাব

আগামী ২০শে অগাস্ট রাজস্থানের শেখাওয়াটি অঞ্চলের ঝুনঝুনু ও সিকর জেলা বন্ধ থাকবে। ঝুনঝুনুতে স্মার্ট মিটার বসানোর প্রতিবাদে এবং সিকরে মাস্টার প্ল্যান-২০৪১-এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ হবে। ব্যবসায়ী, স্কুল, আইনজীবী ও কৃষকরা এই বন্ধকে সমর্থন জানাবেন, যার ফলে বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ জীবনযাত্রা প্রভাবিত হবে।

জয়পুর: আগামী ২০শে অগাস্ট বুধবার রাজস্থানের শেখাওয়াটি অঞ্চলের ঝুনঝুনু ও সিকর জেলায় বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছে। ঝুনঝুনুতে স্মার্ট মিটার সরানোর দাবিতে এবং সিকরে মাস্টার প্ল্যান-২০৪১-এর বিরোধিতায় ব্যবসায়ী, আইনজীবী, স্কুল ও কৃষকরা আন্দোলনে অংশ নেবেন। এই সময় জেলার সমস্ত বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি বাস পরিষেবা প্রভাবিত হবে। প্রশাসন নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করেছে। বন্ধের উদ্দেশ্য হল সরকারি নীতি ও জনজীবন সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে জনগণের আওয়াজ তোলা।

ঝুনঝুনুতে স্মার্ট মিটার সরানোর আন্দোলন

আজমের বিদ্যুৎ বিতরণ নিগম কর্তৃক বসানো স্মার্ট মিটারগুলির বিরুদ্ধে ঝুনঝুনু জেলায় জনগণের প্রতিবাদ ক্রমাগত বাড়ছে। ২০শে অগাস্ট জেলার সমস্ত বাজার, বেসরকারি স্কুল এবং বাস বন্ধ থাকবে।

সংগ্রাম সমিতির সদস্য ও জেলা পরিষদ সদস্য পঙ্কজ ধনকড় জানিয়েছেন, এই আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, বরং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবন ও অর্থনৈতিক স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। তিনি বলেন, স্মার্ট মিটার লাগানোর পর বিদ্যুতের বিল কয়েকগুণ বেড়ে গেছে এবং মাসিক চার্জও খেয়ালখুশি মতো বাড়ানো হচ্ছে।

কৃষক নেতা রাজেন্দ্র ফৌজি সতর্ক করে বলেছেন, বিদ্যুৎ যদি দামি ও অব্যবস্থাপিত হয়, তাহলে চাষাবাদ ও উৎপাদনের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে। কৃষকদের বক্তব্য, তাঁরা এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন এবং বন্ধকে সমর্থন করছেন।

আইনজীবীদের কর্মবিরতি

ঝুনঝুনুতে আইনজীবীরাও এই বন্ধকে সমর্থন জানিয়েছেন। বার ইউনিয়ন বন্ধের সময় কর্মবিরতির ঘোষণা করেছে। এর ফলে কোর্ট-কাছারি ও আইনি কার্যক্রমেও প্রভাব পড়বে।

পঙ্কজ ধনকড় বলেন, "আমাদের আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়। এটা জনগণের পকেট ও দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে জড়িত একটি বিষয়। আমাদের উদ্দেশ্য হল বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি ও অযৌক্তিক চার্জের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা।"

সিকরে মাস্টার প্ল্যান-২০৪১-এর বিরোধিতা

সিকর শহরে মাস্টার প্ল্যান-২০৪১-এর বিরোধিতাও জোরদার হয়েছে। সংগ্রাম সমিতি ও বাণিজ্যিক সংগঠনগুলির আহ্বানে বুধবার সিকর শহর সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে। প্রায় ৫০টি গ্রামের মানুষ দুপুর ২টায় জাট বাজারে একটি বড় সভা করবে।

মাস্টার প্ল্যান-২০৪১-এর বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজারের বেশি আপত্তি दर्ज করা হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বিরোধিতা কৃষি জমিকে सार्वजनिक प्रयोजन के लिए आरक्षित করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে। এই পদক্ষেপ কৃষক ও ব্যবসায়ীদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সিকরে বন্ধকে কংগ্রেস प्रदेश अध्यक्ष গোবিন্দ সিং ডোটাসরা, সিকরের সাংসদ অমরারাম, বিধায়ক রাজেন্দ্র পারিক, জেলা কংগ্রেস अध्यक्ष সুনীতা গাঠালা, সিপিএম নেতা কিষাণ পারিক এবং कई সামাজিক संगठनों का समर्थन प्राप्त है।

প্রশাসনের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা

প্রশাসন বন্ধের কারণে নিরাপত্তার জোরদার ব্যবস্থা করেছে। পুলিশকে संवेदनशील इलाकों में तैनात করা হয়েছে এবং ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। প্রশাসন জনগণের কাছে অনুরোধ করেছে, তাঁরা যেন বন্ধের সময় অপ্রয়োজনে রাস্তায় না বের হন এবং জরুরি কাজ আগে বা পরে সেরে নেন।

Leave a comment