যোগী আদিত্যনাথের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক পূজা পাল

যোগী আদিত্যনাথের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক পূজা পাল

উত্তর প্রদেশ বিধানসভায় ‘ভিশন ডকুমেন্ট ২০৪৭’ নিয়ে আলোচনার সময় সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক পূজা পাল মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জিরো টলারেন্স নীতির প্রশংসা করেন। তিনি জানান, যোগী সরকার তাঁকে এবং অনেক মহিলাকে ন্যায় পাইয়ে দিয়েছে এবং আতিক আহমেদ-এর মতো অপরাধীদের কঠোর শাস্তি দিয়েছে।

Uttar Pradesh: ‘ভিশন ডকুমেন্ট ২০৪৭’ নিয়ে ২৪ ঘণ্টা ধরে চলা আলোচনায় সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক পূজা পাল মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতির অধীনে তিনি এবং অনেক মহিলা ন্যায়বিচার পেয়েছেন, যেখানে আতিক আহমেদ-এর মতো অপরাধীরা শাস্তি পেয়েছে। পূজা পাল আরও জানান যে তাঁর স্বামী রাজু পাল নির্বাচনী রেষারেষির কারণে খুন হয়েছিলেন এবং মুখ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় তিনি ন্যায়বিচার পেতে সক্ষম হয়েছেন। এই বক্তব্য বিধানসভায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।

সিএম যোগী ন্যায় পাইয়ে দিয়েছেন

উত্তর প্রদেশ বিধানসভায় ‘ভিশন ডকুমেন্ট ২০৪৭’ নিয়ে আলোচনার সময় সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক পূজা পাল মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স নীতির ফলে তিনি এবং অনেক মহিলারা ন্যায়বিচার পেয়েছেন, এবং আতিক আহমেদ-এর মতো অপরাধীরা কঠোর শাস্তি পেয়েছে।

বিধায়ক পূজা পাল তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, “আমি আমার স্বামীকে হারিয়েছি, সবাই জানে এই খুন কে করেছে। মুখ্যমন্ত্রী আমাকে ন্যায় পাইয়ে দিয়েছেন এবং আমার আওয়াজ তখন শোনা হয়েছে যখন কেউ শোনেনি।” তাঁর এই বক্তব্য বিধানসভায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায়।

আতিক আহমেদকে শাস্তি দেওয়ানোর ক্ষেত্রে সিএম যোগীর ভূমিকা

পূজা পাল বলেন যে তাঁর স্বামীর হত্যাকারী আতিক আহমেদকে মুখ্যমন্ত্রী “মাটিতে মিশিয়ে দেওয়ার” কাজ করেছেন। তিনি জানান, যখন তিনি দেখেছিলেন যে আতিক আহমেদের মতো অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়ার সাহস কারও নেই, তখন তিনি আওয়াজ তোলেন।

বিধায়ক বলেন যে এই দীর্ঘ লড়াইয়ে যখন তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন, তখন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ তাঁকে ন্যায় পাইয়ে দেন এবং অপরাধীদের শাস্তি দেন। এতে রাজ্যজুড়ে মুখ্যমন্ত্রীর নীতির উপর আস্থা বেড়েছে।

বিয়ের ৯ দিন পর খুন হন

পূজা পালের স্বামী রাজু পাল তাঁর বিয়ের মাত্র ৯ দিন পর খুন হন। এটিকে নির্বাচনী রেষারেষির ফলস্বরূপ বলা হয়েছিল। ২০০৪ সালে রাজু পাল আতিক আহমেদের ভাই আশরাফকে নির্বাচনে হারিয়েছিলেন, এবং এই কারণে তাঁকে নিশানা করা হয়েছিল।

এই ঘটনা বিধানসভায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে, যেখানে পূজা পাল ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য তাঁর দীর্ঘ লড়াই এবং মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন।

Leave a comment