এই প্রতিবেদনটি রিসার্চ সোসাইটি ফর দ্য স্টাডি অফ ডায়াবেটিস ইন ইন্ডিয়া অর্থাৎ RSSDI তৈরি করেছে। এই অধ্যয়নের নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশের খ্যাতনামা এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডাঃ এস ভি মধু। রিপোর্টে বলা হয়েছে, যাদের পরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস রয়েছে বা যারা স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ এবং উদ্বেগের মতো সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য যোগ একটি রামবাণের মতো কাজ করতে পারে।
প্রথমবার বৈজ্ঞানিকভাবে নিশ্চিত
এতদিন পর্যন্ত বেশিরভাগ গবেষণা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের উপর করা হয়েছে, কিন্তু এই প্রথম এমন একটি অধ্যয়ন করা হয়েছে उन लोगों पर করা হয়েছে যাদের এখনও ডায়াবেটিস হয়নি, কিন্তু তাদের মধ্যে এর লক্ষণ বা ঝুঁকি রয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, যোগ শুধুমাত্র শারীরিক ফিটনেসকে উন্নত করে তাই নয়, মানসিক অবস্থাকেও স্থিতিশীল করে। এই কারণে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
অ-চিকিৎসাগত ভিত্তিতে হওয়া গবেষণা
যদিও এই অধ্যয়নটি বর্তমানে অ-ক্লিনিক্যাল অর্থাৎ চিকিৎসাগত পরীক্ষার আগের পর্যায়ে রয়েছে। এটিকে আরও বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে, যাতে এর ফলাফলগুলি গভীরভাবে নিশ্চিত করা যায়। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে যোগের প্রভাব ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা এবং মেটাবলিজম রেটের উপর ইতিবাচকভাবে দেখা গেছে। পরবর্তী পর্যায়ে এর ক্লিনিক্যাল ডেটাও সামনে আসতে পারে।
কোন কোন আসন কার্যকরী বলা হয়েছে
রিপোর্টে বিশেষভাবে কিছু যোগাসনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে সূর্য নমস্কার, ভুজঙ্গাসন, পশ্চিmodত্তানাসন, ত্রিকোণাসন এবং ধনুরাসনের মতো সহজ যোগাভ্যাস অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এছাড়াও, প্রাণায়াম এবং ধ্যানের মতো অভ্যাসও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই সমস্ত ক্রিয়া শরীরের ভিতরে ইনসুলিনের সঠিক ব্যবহার করতে সাহায্য করে এবং মানসিক চাপও কমায়।
মন্ত্রী জানালেন বৈজ্ঞানিক প্রমাণের দিকে পদক্ষেপ
দেশের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং এই রিপোর্টটিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেছেন যে এই প্রথম ভারতের ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা পদ্ধতিকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রমাণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ডায়াবেটিসের মতো রোগের উপর যোগের প্রভাব দেখা যাওয়া একটি বড় পদক্ষেপ, যা আধুনিক বিজ্ঞান এবং ভারতীয় ঐতিহ্যকে এক সাথে নিয়ে আসে।
তিনি আরও জানান যে বায়োটেকনোলজি বিভাগ এখন এই বিষয়ে আরও গভীর অধ্যয়ন করছে, যাতে এটি জানা যায় যে যোগ ডায়াবেটিসের চিকিৎসা বা প্রতিরোধে কতটা কার্যকর ফলাফল দিতে পারে।
ভারতে ডায়াবেটিসের ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি
দেশে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। খারাপ জীবনযাপন, ভারসাম্যহীন খাদ্য, শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা এবং ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপ এর পেছনের প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। টাইপ-২ ডায়াবেটিস तब होती है जब शरीर में बना इंसुलिन अपनी भूमिका सही से नहीं निभा पाता या उसकी मात्रा ही कम हो जाती है। এর প্রভাব পুরো শরীরে পড়ে এবং এটি চোখ, কিডনি, হৃদপিণ্ড এবং স্নায়ুতন্ত্র পর্যন্ত ক্ষতি করতে পারে।
যোগ কিভাবে সাহায্য করে
যোগ শুধু শরীরকে মোচড়ানো বা ঘোরানোর প্রক্রিয়া নয়, এটি পুরো জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনার একটি মাধ্যম। নিয়মিত যোগ করলে শুধু শরীরে নমনীয়তাই আসে না, এটি রক্ত সঞ্চালনকেও दुरुस्त करता है। যখন শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়, তখন ब्लड शुगर लेवल को कंट्रोल करना आसान होता है।
যোগ মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিসের একটি বড় কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। ধ্যান এবং প্রাণায়ামের মতো ক্রিয়া মানসিকভাবে শান্ত রাখতে সাহায্য করে এবং ঘুমকেও উন্নত করে, যা ডায়াবেটিস থেকে বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
শহুরে যুবকদের মধ্যে বিশেষ প্রভাব দেখা গেছে
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে এই গবেষণায় অংশ নেওয়া তরুণ অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটা কমে যেতে দেখা গেছে। বিশেষ করে শহুরে যুবকরা, যারা মানসিক চাপ এবং তাড়াহুড়োর জীবনে ফেঁসে আছেন, তারা যোগের মাধ্যমে ভালো ফল পেয়েছেন। এটি একটি ইঙ্গিত যে যদি যুবকরা সময় থাকতে যোগকে তাদের দৈনন্দিন জীবনে অন্তর্ভুক্ত করে, তবে তারা ভবিষ্যতে गंभीर बीमारियों से बच सकते हैं।
बड़े स्तर पर हो सकता है प्रयोग
রিপোর্টে এই পরামর্শও দেওয়া হয়েছে যে এই ধরনের योग आधारित कार्यक्रमों को देशभर में लागू किया जाना चाहिए, खासकर स्कूलों, कॉलेजों এবং दफ्तरों में। इससे ना सिर्फ युवाओं में जागरूकता बढ़ेगी, बल्कि बीमारी को शुरुआती स्तर पर ही रोका जा सकेगा। आने वाले समय में सरकार इस दिशा में और कदम उठा सकती है।