হরিয়ানায় ২০২৯-এর মিশনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। ৪২টি পরাজিত আসনে ১২ জন মন্ত্রী ও ৩০ জন বিধায়ককে পর্যবেক্ষক করা হয়েছে। এতে কংগ্রেসের ওপর চাপ বেড়েছে।
বিজেপি মিশন ২০২৯: হরিয়ানায় তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় ফিরে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এখন ২০২৯ সালের মিশনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। পার্টি রাজ্যের ৪২টি পরাজিত বিধানসভা আসনে নতুন করে রণনীতি তৈরি করে ১২ জন মন্ত্রী ও ৩০ জন বিধায়ককে এই ক্ষেত্রগুলির পর্যবেক্ষক নিযুক্ত করেছে। এই রণনীতি কংগ্রেসকে অস্বস্তিতে ফেলেছে, কারণ তারা এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সংগঠিতভাবে কাজ করতে পারছে না।
বিজেপি এত তাড়াতাড়ি প্রস্তুতি কেন শুরু করেছে?
বিজেপি জানে যে রাজনৈতিক সাফল্যের জন্য ভূমি স্তরে নিজেদের ধরে রাখা জরুরি। এই উদ্দেশ্যে পার্টি যে বিধানসভা আসনগুলিতে গতবার পরাজিত হয়েছিল, সেগুলিকে এখন শক্তিশালী করার দিকে পদক্ষেপ নিয়েছে। এই আসনগুলিতে স্থানীয় উন্নয়ন, জনসংযোগ এবং সরকারের প্রকল্পগুলির প্রচারের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করার চেষ্টা করা হবে।
মুখ্যমন্ত্রী ও স্পিকারকে কেন বাইরে রাখা হয়েছে?
মুখ্যমন্ত্রী নায়ব সিং সাইনি এবং বিধানসভা স্পিকার হরবিন্দর কল্যাণকে এই অভিযান থেকে দূরে রাখা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর ওপর পুরো রাজ্যের দায়িত্ব রয়েছে, অন্যদিকে বিধানসভা অধ্যক্ষের পদটি সাংবিধানিক, তাই তাঁকে কোনো একটি ক্ষেত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
অনিল ভিজকে কেন দায়িত্ব দেওয়া হয়নি?
হরিয়ানা সরকারের সবচেয়ে বর্ষীয়ান মন্ত্রী এবং সাতবারের বিধায়ক অনিল ভিজকেও পরাজিত বিধানসভা ক্ষেত্রগুলির দায়িত্ব থেকে বাইরে রাখা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক মহলে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ তাঁর সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা থাকায় তাঁর নাম দায়িত্বপূর্ণ পদের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়।
কংগ্রেসের কেন চিন্তা হচ্ছে?
কংগ্রেসের একটি বড় সমস্যা হল, তারা গত ১১ বছর ধরে হরিয়ানায় সংগঠিতভাবে কাজ করতে পারছে না। রাহুল গান্ধী সম্প্রতি চণ্ডীগড় সফরের সময় সংগঠন তৈরির জন্য ৩০ জুন পর্যন্ত সময় দিয়েছিলেন, কিন্তু অগাস্টেও কোনো ठोस অগ্রগতি হয়নি। রাজ্য স্তরের নেতাদের পারস্পরিক টানাপোড়েন কংগ্রেসকে দুর্বল করে দিয়েছে, যার সুবিধা বিজেপি ২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনে পেয়েছে এবং তারা लगातार তৃতীয়বারের মতো सत्ताয় এসেছে।
বিজেপি কীভাবে কাজ করছে?
বিজেপির রণনীতি শুধু নির্বাচনী প্রস্তুতির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। যে মন্ত্রী ও বিধায়কদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তাঁরা নিম্নলিখিত কাজগুলির ওপর মনোযোগ দিচ্ছেন:
- রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের প্রকল্পগুলির আরও ভালোভাবে রূপায়ণ
- স্থানীয় জনগণের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ
- অঞ্চলের প্রধান নেতাদের সঙ্গে সমন্বয়
- মুখ্যমন্ত্রী ও দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে জনগণের সাক্ষাৎ নিশ্চিত করা
- ভূমি স্তরের সমস্যাগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া
বিধানসভা আসন বাড়তে পারে
হরিয়ানায় বিধানসভা আসনগুলির সীমানা নির্ধারণ এখনও বাকি। বর্তমানে রাজ্যে ৯০টি আসন রয়েছে, যেগুলি বাড়িয়ে ১২৬টি পর্যন্ত করা যেতে পারে। যদি এমনটা হয়, তাহলে পরাজিত ক্ষেত্রগুলিতে পার্টির সক্রিয়তা ভবিষ্যতের নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে। এই কারণেই এখন থেকে এই ক্ষেত্রগুলিতে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে।
প্রভাবশালী ক্ষেত্রগুলিতে বিশেষ নজর
কিছু আসন, যেমন রোহতক, সিরসা, এলনাবাদ এবং গढ़ी सांपला किलोई কে বিশেষ রণনীতির অধীনে বেছে নেওয়া হয়েছে, কারণ এই এলাকাগুলি কংগ্রেসের दिग्गज नेता যেমন ভূপেন্দ্র সিং হুড্ডা, ओमप्रकाश चौटाला এবং রণदीप সুরজেওয়ালা के প্রভাব वाले क्षेत्र। इन क्षेत्रों में भाजपा ने अनुभवी मंत्रियों को प्रभारी बनाया है ताकि विपक्ष के प्रभाव को कम किया जा सके।
भूपेंद्र हुड्डा की सीट पर भाजपा का फोकस
गढ़ी सांपला किलोई से कांग्रेस नेता भूपेंद्र सिंह हुड्डा विधायक हैं। भाजपा ने इस सीट की जिम्मेदारी मंत्री डॉ. अरविंद शर्मा को सौंपी है। यही नहीं, रणदीप सुरजेवाला के प्रभाव वाले कैथल, ओमप्रकाश चौटाला के प्रभाव वाले सिरसा और भजनलाल परिवार की परंपरागत सीट आदमपुर पर भी विशेष रणनीति बनाई गई है।
भाजपा में शामिल हुए पुराने परिवार
हरियाणा के राजनीतिक इतिहास में जिन परिवारों का बड़ा योगदान रहा है, उनके कई सदस्य अब भाजपा का हिस्सा बन चुके हैं। बंसीलाल और भजनलाल परिवार के किरण चौधरी, श्रुति चौधरी, कुलदीप बिश्नोई और भव्य बिश्नोई भाजपा में शामिल हो चुके हैं। यह भाजपा की रणनीति का हिस्सा है जिससे वह विपक्ष की पारंपरिक राजनीति को कमजोर कर सके।
नूंह में बैकवर्ड कार्ड का दांव
नूंह जिला जो कि मुस्लिम बहुल क्षेत्र है, वहां भाजपा ने पिछड़े वर्ग के नेताओं को प्रभारी बनाकर सामाजिक समीकरणों को साधने की कोशिश की है। इससे साफ संकेत मिलता है कि भाजपा राज्य के हर वर्ग को साधने की योजना पर काम कर रही है।
२०২৯ तक की योजना, अभी से लागू
भाजपा ने ये स्पष्ट कर दिया है कि वह केवल वर्तमान नहीं बल्कि भविष्य की राजनीति को ध्यान में रखते हुए काम कर रही है। राज्य में अभी सरकार बने केवल नौ महीने ही हुए हैं, लेकिन पार्टी ने मिशन २०২৯ की योजना बनाकर यह संदेश दे दिया है कि चुनाव की तैयारी आखिरी समय में नहीं, बल्कि पहले दिन से शुरू करनी चाहिए।