মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় পাঁচ দিনের চলমান সংঘাতের পর থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়া অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিম বলেছেন, এটি মধ্যরাত থেকে কার্যকর হবে।
Ceasefire: থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার মধ্যে গত পাঁচ দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘাত এখন থামতে দেখা যাচ্ছে। মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত উচ্চ-পর্যায়ের আলোচনার পর উভয় দেশই অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে (Ceasefire) সম্মত হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যিনি মালয়েশিয়ার রাজধানীতে উভয় দেশের নেতাদের আতিথেয়তা করেছিলেন।
আনোয়ার ইব্রাহিমের निर्णायक ভূমিকা
সংবাদ সম্মেলনে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ঘোষণা করেন যে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে উভয় দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে। তিনি জানান, এই চুক্তি সম্পূর্ণভাবে "নিঃশর্ত" এবং এর উদ্দেশ্য হল ভবিষ্যতে কোনো প্রকার প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি রোধ করা। আনোয়ার সংঘাতের সময় সৃষ্ট মানবিক সংকটকে গুরুতর বলে বর্ণনা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে।
চীন ও আমেরিকার मध्यस्थता की पेशकश
এই আঞ্চলিক সংকট নিরসনের প্রচেষ্টায় চীন ও আমেরিকাও ভূমিকা রেখেছে। উভয় দেশই আলোচনায় সহযোগিতা করার প্রস্তাব দিয়েছে। চীন ও আমেরিকার প্রতিনিধিরা মালয়েশিয়ায় চলমান আলোচনার জন্য তাদের কূটনৈতিক সহায়তা প্রদান করেছেন। এই পদক্ষেপ একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত যে এশীয় ভূ-রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য বড় শক্তিগুলোও আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে।
কম্বোডিয়ার प्रधानमंत्री हुन মাनेটের प्रतिक्रिया
কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী हुन মানেট আলোচনাকে "उत्कृष्ट और रचनात्मक" বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, সংঘাতের কারণে অনেক নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। তিনি আমেরিকা ও চীনের আলোচনায় সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং এই শান্তি প্রক্রিয়াকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
থাইল্যান্ডের तरफ से सकारात्मक रुख
থাইল্যান্ডের তরফে কার্যনির্বাহী প্রধানমন্ত্রী ফুমাথাম ভেচায়াচাই যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি ভরসা প্রকাশ করেছেন যে উভয় পক্ষই সদিচ্ছা নিয়ে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করবে এবং এই চুক্তি ভবিষ্যতে স্থায়ী শান্তির ভিত্তি হবে। তিনি আরও বলেন যে সীমান্ত বিরোধ মীমাংসার জন্য আলোচনার পথই সবচেয়ে ভালো বিকল্প।
ট্রাম্পের चेतावनी बनी दबाव का कारण
এই পুরো ঘটনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয় নেতাকে ফোন করে কড়া বার্তা দেন। তিনি স্পষ্ট সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া তাদের মতভেদ শেষ না করা পর্যন্ত আমেরিকা কোনো প্রকার বাণিজ্যিক চুক্তি বা বিনিয়োগের কথা বিবেচনা করবে না। ট্রাম্পের এই সতর্কতা উভয় দেশের উপর কার্যকর প্রমাণিত হয় এবং আলোচনার গতি ত্বরান্বিত হয়।
ঝড়पों के पीछे क्या था कारण
মে মাসের শেষ সপ্তাহে সীমান্তে সংঘর্ষে এক কম্বোডিয়ার সৈন্য নিহত হন, যার ফলে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। এই বিবাদ দীর্ঘদিনের সীমান্ত নির্ধারণ নিয়ে, যা নিয়ে প্রায়ই উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। যদিও এইবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল, যা এখন সফলভাবে রোধ করা গেছে।