দেওরিয়ার শ্রী মনোकामना পূর্ণ হনুমান মন্দিরের জমি দখলের অভিযোগে মন্ত্রী বিজয় লক্ষ্মী গৌতম বিতর্কে জড়িয়েছেন। মোহন্ত রাজেশ নারায়ণ দাস তাঁর শিষ্যদের নিয়ে ধরনায় বসেছেন। পুলিশ ও প্রশাসন পরিস্থিতি শান্ত করেছে, যদিও মন্ত্রীর পক্ষ থেকে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া আসেনি।
Lacknow: উত্তর প্রদেশের দেওরিয়া জেলায় শ্রী মনোकामना পূর্ণ হনুমান মন্দিরের জমি দখলকে কেন্দ্র করে মন্ত্রী বিজয় লক্ষ্মী গৌতম এবং মন্দিরের মোহন্ত রাজেশ নারায়ণ দাসের মধ্যে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। মঙ্গলবার মোহন্ত এবং তাঁর অনুগামীরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। পুলিশ ও প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়েছে, যদিও মন্ত্রী বিজয় লক্ষ্মী গৌতম এই পুরো বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন।
মন্দির চত্বরে উত্তেজনা
ধরনার খবর পাওয়া মাত্রই মন্দির চত্বর এবং আশেপাশের এলাকায় প্রচুর ভক্ত ও স্থানীয় মানুষ জমায়েত হন। বিক্ষোভের কারণে রাস্তায় যান চলাচল ব্যাহত হয় এবং পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে।
খবর পেয়ে এসডিএম শ্রুতি শর্মা, সিও সিটি সঞ্জয় কুমার রেড্ডি এবং কোতোয়াল ডি কে সিং দলবল নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন। প্রশাসন দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে এবং মোহন্তের সঙ্গে আলোচনা করে।
প্রশাসন মন্দির ভূমি বিবাদ নিয়ে আশ্বাস দিয়েছে
এসডিএম মোহন্তকে আশ্বাস দিয়েছেন যে মন্দিরের জমি জরিপ করা হবে, যাতে বিবাদের নিরপেক্ষ সমাধান করা যায়। মোহন্ত এই আশ্বাস গ্রহণ করে তাঁর ধর্না সমাপ্ত করেন।
দেরি সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্দিরের জমি জরিপ করা হয়, যাতে দেখা যায় যে জমির সীমানা মন্ত্রী এবং তাঁর শরিক দ্বারা নির্মিত সীমানার মধ্যে পড়েছে। এরপর এসডিএম বিতর্কিত অংশটি সিল করে দেন।
মন্ত্রী সমর্থকদের বিরোধিতা
জমি সিল করে দেওয়ার পর মন্ত্রীর সমর্থক এবং তাঁর শরিকরা ক্ষুব্ধ হন। তাঁরা এসডিএমের গাড়ি ঘিরে স্লোগান দিতে থাকেন এবং এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন। পুলিশের কঠোর হস্তক্ষেপে তাঁদের সেখান থেকে সরানো হয়।
এরপর মন্ত্রীর লোকজন সুভাষ চকে ধরনায় বসে অভিযোগ করেন যে তাঁদের বক্তব্য না শুনেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এই সময় এলাকায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় থাকে এবং পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ক্রমাগত ব্যবস্থা নিতে হয়।
মন্ত্রী বিজয় লক্ষ্মী গৌতমের নীরবতা
পুরো বিবাদ চলাকালীন রাজ্যমন্ত্রী বিজয় লক্ষ্মী গৌতমের পক্ষ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তাঁর নীরবতা বিষয়টিকে আরও সংবেদনশীল করে তুলেছে। অন্যদিকে প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে এবং আইনি প্রক্রিয়া অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছে।
মন্দির ভূমি বিবাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রভাব
মন্দির ভূমি বিবাদ শুধু ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকেই নয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্তরেও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, ধর্মীয় সম্পত্তির উপর যেকোনো ধরনের দখল সমাজে বিবাদের জন্ম দেয় এবং রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।
স্থানীয় लोगोंका कहना है कि धार्मिक स्थल की जमीन पर अवैध कब्जा न केवल कानून के खिलाफ है, बल्कि यह सामाजिक सौहार्द्र और धार्मिक भावनाओं के लिए भी खतरा है।