বৃহস্পতিবার, ২৪শে জুলাই দেশীয় শেয়ার বাজারের শুরুটা শক্তিশালী ছিল। প্রি-ওপেন সেশনে বিএসই সেনসেক্স প্রায় ৫০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে খোলে, যেখানে এনএসই নিফটি ২৫২০০-এর উপরে লেনদেন করতে দেখা যায়। এই বৃদ্ধি গ্লোবাল মার্কেট থেকে আসা মিশ্র সংকেতের পরে দেখা গেছে। জিআইএফটি নিফটি সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে ৩৩.৫০ পয়েন্ট অর্থাৎ ০.১৩ শতাংশ বেড়ে ২৫,২৮২.৫০ স্তরে ট্রেড করছিল, যা ভারতীয় বাজারের শক্তিশালী সূচনার ইঙ্গিত দিচ্ছিল।
বুধবার বাজারে দেখা যায় জোরালো বৃদ্ধি
বিগত कारोबारी দিন অর্থাৎ বুধবার, ২৩শে জুলাই ভারতীয় শেয়ার বাজার দুর্দান্ত পারফর্ম করেছিল। বিএসই সেনসেক্স ৫৩৯.৮৩ পয়েন্ট বা ০.৬৬ শতাংশ বেড়ে ৮২,৭২৬.৬৪ স্তরে বন্ধ হয়েছিল। वहीं, এনএসই নিফটি ১৫৯ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ বেড়ে ২৫,২১৯.৯ স্তরে বন্ধ হয়েছিল। এই বৃদ্ধিতে অটো, ফিনান্সিয়াল এবং মেটাল শেয়ারগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
এই শেয়ারগুলিতে সবচেয়ে বেশি উল্লম্ফন দেখা গেছে
বুধবার টাটা মোটরস, ভারতী এয়ারটেল, বাজাজ ফিনান্স এবং মারুতি সুজুকির মতো ব্লুচিপ স্টকগুলিতে জবরদস্ত কেনাবেচা দেখা গেছে। এই কোম্পানিগুলির শেয়ার সেনসেক্সকে শক্তিশালী করতে বড় অবদান রেখেছে। এর বিপরীতে, হিন্দুস্তান ইউনিলিভার, ইনফোসিস, আলট্রাটেক সিমেন্ট এবং বিইএল-এর মতো दिग्गज শেয়ারগুলিতে পতন দেখা গেছে।
মিডক্যাপ এবং স্মলক্যাপে মিশ্র প্রবণতা
বিস্তৃত বাজারের কথা বলতে গেলে, নিফটি মিডক্যাপ ১০০ ইন্ডেক্স ০.৩৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে বন্ধ হয়েছিল, যেখানে নিফটি স্মলক্যাপ ১০০ ইন্ডেক্স প্রায় অপরিবর্তিত ছিল। মিডক্যাপ শেয়ারগুলিতে কেনাকাটা দেখা গেছে, কিন্তু স্মলক্যাপ সেগমেন্টে বিনিয়োগকারীরা সতর্কতা অবলম্বন করেছেন।
সেক্টোরাল প্রদর্শনের দিকে নজর রাখলে
বুধবার নিফটি অটো ইন্ডেক্সে ০.৮৫ শতাংশ বৃদ্ধি ছিল। वहीं নিফটি ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস ০.৭৬ শতাংশ এবং নিফটি মেটাল ০.৪৮ শতাংশ উপরে বন্ধ হয়েছে। এর বিপরীতে নিফটি রিয়েলটি ইন্ডেক্সে সবচেয়ে বড় পতন নথিভুক্ত হয়েছে। এই ইন্ডেক্স ২.৬ শতাংশ কমে গেছে। রিয়েল এস্টেট শেয়ারগুলিতে বিক্রি বেশি ছিল।
ইউএনও মিন্ডা: কোটিপতি বানানোর শেয়ার
মাল্টিব্যাগার স্টকের কথা বলতে গেলে ইউএনও মিন্ডার নাম বিনিয়োগকারীদের মুখে মুখে। এই স্টক একসময় ৫ টাকার কমে ট্রেড করত, কিন্তু আজ এর ভ্যালু অনেক গুণ বেড়ে গেছে। তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এটি ১৭,০০০ শতাংশের বেশি রিটার্ন দিয়েছে। ऐसे में यह शेयर निवेशकों को करोड़पति बना चुका है। এই স্টক অটো সেক্টরের অংশ এবং এর গ্রোথ বাজারে বড় আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
ডিভিডেন্ড দেওয়া কোম্পানিগুলির তালিকায় চাঞ্চল্য
বৃহস্পতিবার, ২৪শে জুলাই বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার Ex-Dividend হতে চলেছে। অর্থাৎ যদি কোনো বিনিয়োগকারী ২৪শে জুলাইয়ের আগে এই শেয়ারগুলিতে বিনিয়োগ করে থাকেন, তাহলে তিনি ডিভিডেন্ড পাওয়ার অধিকারী হবেন। এই তালিকায় হিরো মোটোকর্প, ইউটিআই এএমসি, র্যাডিকো খৈতানের মতো বড় নাম রয়েছে। এই কোম্পানিগুলির শেয়ারে ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত খবরের কারণে চাঞ্চল্য দেখা যাচ্ছে।
আরবিআই-এর পদক্ষেপে ব্যাঙ্কিং সেক্টরে অস্থিরতা
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) কর্ণাটকের একটি সমবায় ব্যাঙ্ক কারওয়ার আরবান কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করে দিয়েছে। আরবিআই-এর अनुसार, এই ব্যাঙ্কের কাছে না ছিল পর্যাপ্ত পুঁজি, না ছিল উপার্জনের কোনো স্থায়ী সম্ভাবনা। ব্যাঙ্কের আর্থিক পরিস্থিতি এতটাই দুর্বল হয়ে গিয়েছিল যে তারা তাদের আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার পরিস্থিতিতে ছিল না। आरबीआई ने यह भी स्पष्ट किया कि बैंक का चालू रहना जमाकर्ताओं के हित में नहीं है।
লাইসেন্স বাতিল হওয়ার পর আমানতকারীদের কী হবে
যখন কোনো ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল হয় তখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এটাই ওঠে যে আমানতকারীদের টাকা সুরক্ষিত আছে কি না। आरबीआई की अधिसूचना में बताया गया कि बैंक अब आगे कोई बैंकिंग सेवा नहीं दे सकेगा। আমানতকারীদের ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স এবং ক্রেডিট গ্যারান্টি কর্পোরেশন (ডিআইসিজিসি)-এর নিয়ম অনুযায়ী পেমেন্ট করা হবে। এর অধীনে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত জমা রাশির উপর গ্যারান্টি থাকে।
বাজারের গতির উপর বিনিয়োগকারীদের নজর
বৃহস্পতিবার দেশীয় বাজারের গতির উপর বিনিয়োগকারীদের বিশেষ নজর রয়েছে। অটো, ব্যাঙ্কিং এবং এফএমসিজি সেক্টরগুলিতে চাঞ্চল্য দেখা যেতে পারে। वहीं, বিদেশি संकेतों के साथ-साथ कॉर्पोरेट एक्शन जैसे डिविडेंड, रिजल्ट और आरबीआई की कार्रवाइयों का असर भी निवेशकों के मूड पर पड़ेगा।