আয়কর বিভাগ করদাতাদের জন্য একটি স্বস্তির খবর দিয়েছে। বিভাগটি সেই সমস্ত আয়কর রিটার্নগুলি পুনরায় প্রক্রিয়া করার পথ খুলে দিয়েছে, যেগুলি আগে ভুলবশত অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এখন এই রিটার্নগুলি প্রক্রিয়াকরণের শেষ তারিখ বাড়ানো হয়েছে।
সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্সেস অর্থাৎ সিবিডিটি সোমবার একটি সার্কুলার জারি করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। সার্কুলারে বলা হয়েছে যে, অনেক করদাতা অভিযোগ করেছেন যে তাদের দাখিল করা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে সঠিক এবং সময়োপযোগী আয়কর রিটার্নগুলি সিপিC বেঙ্গালুরু প্রযুক্তিগত কারণে অবৈধ ঘোষণা করেছে।
এখন বর্ধিত সময়সীমা পর্যন্ত সুযোগ পাওয়া যাবে
এই সিদ্ধান্তের অধীনে, মূল্যায়ন বছর ২০২৪-২৫ পর্যন্ত যে সমস্ত রিটার্ন সিপিC ভুল করে বাতিল করেছে, সেগুলি পুনরায় প্রক্রিয়া করা হবে। পূর্বে এই রিটার্নগুলি প্রক্রিয়াকরণের শেষ তারিখ ছিল ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, কিন্তু এখন বোর্ড তা বাড়িয়ে ৩১ মার্চ ২০২৬ করেছে।
এর মানে হল যে সমস্ত করদাতার রিটার্ন আগে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল, তাদের রিটার্ন আবার পরীক্ষা করা হবে এবং সঠিক পাওয়া গেলে তাদের রিফান্ডও দেওয়া হবে।
ভুলবশত ইনভ্যালিডেশনের গণ্ডগোল হয়েছিল
সিবিডিটি-র কাছে অভিযোগ এসেছিল যে, প্রযুক্তিগত কারণে রিটার্ন দাখিল করার পরেও সেগুলিকে বৈধ বলে গণ্য করা হয়নি। এই অভিযোগগুলির তদন্তের পর জানা যায় যে, এই সমস্যা করদাতার ভুলের কারণে হয়নি, বরং প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে রিটার্নগুলি অবৈধ হয়ে গিয়েছিল।
বোর্ড এটিকে গুরুত্বের সাথে নিয়েছে এবং সমস্ত ক্ষেত্রে করদাতাদের স্বস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর অধীনে, যে রিটার্নগুলির প্রক্রিয়াকরণ সময়সীমার মধ্যে করা যায়নি, সেগুলি এখন পুনরায় তদন্তের আওতায় আনা হবে।
সুদ সহ রিফান্ড পাওয়া যাবে
সিবিডিটি স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, এই ক্ষেত্রে রিফান্ডের সাথে প্রযোজ্য সুদও করদাতাদের দেওয়া হবে। অর্থাৎ, যদি ইনভ্যালিডেশনের কারণে রিফান্ড পাওয়া না গিয়ে থাকে, তবে এখন সেই পরিমাণ সুদ সহ ফেরত দেওয়া হবে।
এই সিদ্ধান্ত उन সমস্ত করদাতাদের জন্য স্বস্তি বয়ে আনবে যারা সময় মতো ট্যাক্স দেন কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যার শিকার হন।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত দাখিল করা রিটার্নগুলি অন্তর্ভুক্ত হবে
এই সিদ্ধান্তের সুবিধা শুধুমাত্র उन সমস্ত করদাতারা পাবেন যারা ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন। যদি কেউ এই তারিখ পার করে থাকেন, তবে তিনি এই সুবিধার আওতায় আসবেন না।
এছাড়াও, এটি শুধুমাত্র उन ক্ষেত্রগুলিতে প্রযোজ্য হবে যেখানে ইনভ্যালিডেশন প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে হয়েছে। যদি রিটার্নের অমান্যতা ব্যবহারকারীর ভুলের কারণে হয়ে থাকে, তবে তিনি এই প্রক্রিয়া থেকে কোনও সুবিধা পাবেন না।
প্যান এবং আধার লিঙ্ক না থাকলে সুবিধা পাওয়া যাবে না
তবে সিবিডিটি আরও স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, जिन করদাতাদের প্যান এবং আধার লিঙ্ক করা নেই, তারা এই সুবিধা পাবেন না। ট্যাক্স আইন অনুযায়ী এই ক্ষেত্রে রিফান্ডের অনুমতি নেই।
তাই করদাতাদের নিশ্চিত করতে হবে যে তাদের প্যান এবং আধার आपस में লিঙ্ক করা হয়েছে, তবেই তারা এই সুবিধা योजনার সুবিধা নিতে পারবেন।
৩১ মার্চ ২০২৬ পর্যন্ত তথ্য পাওয়া যাবে
সিবিডিটি-র মতে, जिन করদাতাদের রিটার্ন এখন পুনরায় প্রক্রিয়া করা হবে, उन्हें इसकी जानकारी ৩১ মার্চ ২০২৬ তারিখ পর্যন্ত দেওয়া হবে। প্রক্রিয়াকরণ শেষ হওয়ার পরে সংশ্লিষ্ট করদাতার নিবন্ধিত ইমেল এবং পোর্টালে আপডেট দেওয়া হবে।
এই सूचना मिलने के बाद टैक्सपेयर्स को কোনো অতিরিক্ত নথি দিতে হবে না, যদি उनकी ओर से पहले से सब कुछ सही तरीके से ফাইল করা হয়ে থাকে।
করদাতাদের জন্য বড় স্বস্তি
এই সিদ্ধান্তে उन लाखों टैक्सपेयर्स को স্বস্তি মিলবে जिन्हें सीपीसी बेंगलुरु की गलती की वजह से रिफंड नहीं मिला या जिनका रिटर्न प्रोसेस नहीं हो पाया।
বোর্ডের এই পদক্ষেপকে टैक्सपेयर्स फ्रेंडली निर्णय माना जा रहा है, क्योंकि इससे यह साबित होता है कि সরকার टैक्स देने वालों की परेशानियों को समझती है और उन्हें समय पर राहत देने का प्रयास करती है।
টেকনিক্যাল সমস্যাগুলি নিয়েও সতর্কতা
এই সিদ্ধান্তের সাথে यह भी माना जा रहा है कि ভবিষ্যতে আয়কর বিভাগ প্রযুক্তিগত ত্রুটিগুলি নিয়ে আরও সতর্ক থাকবে। ট্যাক্স সিস্টেমকে আরও স্বচ্ছ এবং সুচারু করার দিকে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।