ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি: আলোচনা সঠিক পথে, জানালেন অর্থমন্ত্রী

ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি: আলোচনা সঠিক পথে, জানালেন অর্থমন্ত্রী

জাতীয় রাজধানী দিল্লীতে একটি পুস্তক প্রকাশ অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেছেন যে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা সঠিক পথেই এগোচ্ছে। তিনি বলেন, ভারত শুধু আমেরিকা নয়, ব্রিটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গেও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করার দিকে কাজ করছে।

অর্থমন্ত্রী স্পষ্ট করে জানিয়েছেন যে তিনি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবেন না যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক এই মুহূর্তে কতটা ভালো বা খারাপ, তবে তিনি এটুকু অবশ্যই বলেছেন যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে ভারতের মনোভাব ইতিবাচক এবং আলোচনা দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।

আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক চুক্তির প্রস্তুতি

অন্যদিকে, আমেরিকাও বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তাঁর প্রশাসন ১ আগস্ট ২০২৫ সালের আগে বিশ্বের অধিকাংশ দেশের সঙ্গে তাদের বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্ত করবে। হোয়াইট হাউসে আয়োজিত একটি প্রেস কনফারেন্সে ট্রাম্প বলেন, এই চুক্তিগুলি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলিতে চিঠিও পাঠানো হতে পারে।

তিনি আরও বলেন যে এই চিঠি প্রায় দেড় পাতার হবে এবং এর অর্থ হল চুক্তি পাকা হয়ে গেছে। ট্রাম্পের মতে, এই ধরনের চিঠি আমেরিকা প্রায় ২০০টি দেশে পাঠাবে। এর অর্থ হল ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক শীঘ্রই কোনো ठोस চুক্তির দিকে পৌঁছতে পারে।

ভারত-ব্রিটেনের মধ্যে ঐতিহাসিক চুক্তি

এরই মধ্যে ভারত ব্রিটেনের সঙ্গে একটি বড় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি অর্থাৎ এফটিএ করেছে। বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এই চুক্তিকে 'গেম চেঞ্জার' আখ্যা দিয়ে বলেছেন যে এর ফলে উভয় দেশের কৃষক, ছোট ব্যবসায়ী, মৎস্যজীবী ও তরুণ পেশাদাররা বড় সুযোগ পাবেন।

পীযূষ গোয়েলের अनुसार, এই চুক্তি ভারতের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে ব্যাপক এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এফটিএ চুক্তি। প্রায় ২২ বছরের আলোচনার পর এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়েছে। এই ব্যাপক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য চুক্তিকে সিইটিএ (Comprehensive Economic and Trade Agreement) नाम দেওয়া হয়েছে। এর तहत ব্রিটেন ভারতের প্রায় ৯৯ শতাংশ রপ্তানি পণ্যের উপর শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। এর ফলে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা ইউরোপের বাজারে বড় প্রবেশাধিকার পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভারতের रणनीতিতে बदलाव দেখা যাচ্ছে

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত তার বিশ্ব বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন কৌশল নিয়েছে। সরকার এখন বেশি সংখ্যক দেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করার ওপর জোর দিচ্ছে। এর পেছনের উদ্দেশ্য হল ভারতীয় রপ্তানিকে উৎসাহিত করা এবং ভারতীয় পণ্যকে বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতামূলক করে তোলা।

আমেরিকার সঙ্গে চলমান বাণিজ্য আলোচনাও এই কৌশলের অংশ। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি ভারত ও আমেরিকার মধ্যে চুক্তি হয়, তাহলে আইটি, টেকনোলজি, ফার্মা, টেক্সটাইল, কৃষি ও প্রতিরক্ষা সহ অনেক क्षेत्रে সরাসরি সুবিধা হবে।

বাণিজ্যে সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ উভয়ই

ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আগে থেকেই মজবুত, তবে कई বার শুল্ক, বৌদ্ধিক সম্পত্তি, ডেটা নিরাপত্তা এবং কৃষির মতো বিষয়গুলোতে মতভেদ দেখা যায়।

তবে, বিগত কয়েক বছরে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। প্রতিরক্ষা, ডিজিটাল টেকনোলজি এবং শক্তি क्षेत्रে সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমেরিকা এখন ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ रणनीतिक साझेदार হয়ে উঠেছে এবং উভয় দেশ কোয়াড (Quad) এর মতো মঞ্চগুলোতেও একসঙ্গে কাজ করছে।

অর্থমন্ত্রীর संतुलित বক্তব্য

অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের বক্তব্য এমন এক সময়ে आया है যখন ভারতের বৈশ্বিক कूटनीतिक তৎপরতা तेज हो चुकी है। তিনি আরও বলেন যে তিনি বর্তমানে यह नहीं कह सकतीं যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক कितना लाभदायक है, लेकिन उन्होंने यह जरूर माना कि बातचीत सही दिशा में चल रही है और इसके अच्छे नतीजे आने की उम्मीद है।

সীতারামন বলেছেন যে ভারত আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন উভয়ের সঙ্গেই সমানভাবে তার সম্পর্ককে মজবুত করতে উদ্যোগী হয়েছে। ভারতের উদ্দেশ্য হল সমস্ত প্রধান বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে তার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর করা, যাতে দেশের उद्यमी और आम लोगों को इसका फायदा मिल सके।

আने वाले समय में हो सकती है बड़ी घोषणा

ডোনাল্ড ট্রাম্প द्वारा শুল্ক চুক্তির ইঙ্গিত और भारत की तरफ से जारी तेज बातचीत के बीच यह उम्मीद जताई जा रही है कि आने वाले समय में भारत और अमेरिका के बीच कोई बड़ा व्यापार समझौता सार्वजनिक किया जा सकता है।

যদিও, এই বিষয়ে आधिकारिक ঘোষণার অপেক্ষা করা হচ্ছে, তবে অর্থমন্ত্রীর ताजा बयान और अमेरिका की तैयारी से यह साफ है कि दोनों देशों के बीच कारोबारी रिश्तों का नया अध्याय जल्द शुरू हो सकता है।

Leave a comment