US-China সম্পর্ক: ভারতের পরে এবার ট্রাম্পের লক্ষ্য চিন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫০–১০০ শতাংশ শুল্ক চাপানোর হুমকি দিয়েছেন, যদি চিন রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ না করে। সোমবারই চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই উত্তর আমেরিকার উদ্দেশে জানান, তাদের দেশ কোনো যুদ্ধের পরিকল্পনা বা সংঘাতে জড়াবে না। এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও বাজারে উত্তেজনা তৈরি করেছে।
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যদি চিন রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ না করে, তাহলে ৫০–১০০ শতাংশ শুল্ক চাপানো হবে। তিনি বলেন, ন্যাটো সদস্যদের কাছে রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে বলেছেন। ট্রাম্পের মতে, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে চাপ সৃষ্টি করা যাবে।
চিনের পাল্টা বার্তা
চিন পাল্টা জানিয়েছে, তারা যুদ্ধের পরিকল্পনা বা কোনো সংঘাতে জড়াবে না। চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারে না। নিষেধাজ্ঞা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলবে।
আন্তর্জাতিক প্রভাব
এই উত্তেজনা শুধু US-China সম্পর্কেই সীমিত নয়। ট্রাম্প জি৭ দেশগুলিকে ভারত ও চিনের উপরে শুল্ক চাপানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে রাশিয়ার ওপর চাপ তৈরি হয়। আন্তর্জাতিক অর্থনীতি ও তেল বাজারে ইতিমধ্যেই প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
বাজার ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শুল্ক ও নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়িত হলে বিশ্ববাজারে তেলের দাম ও সরবরাহে বড় প্রভাব পড়বে। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদেরও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
US-China সম্পর্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চিনকে শুল্কের হুমকি দিলেন ৫০–১০০ শতাংশ পর্যন্ত, যদি তারা রাশিয়া থেকে তেল কিনা বন্ধ না করে। পাল্টা জবাবে চিন জানিয়েছে, তারা কোনো যুদ্ধের পরিকল্পনা বা সংঘাতে জড়াবে না। আন্তর্জাতিক বাজারে উত্তেজনা বেড়েছে।