বিজেপির দেশব্যাপী 'তিরঙ্গা যাত্রা': অপারেশন সিন্দুরের সাফল্যের উদযাপন ও দেশভক্তির প্রচার

বিজেপির দেশব্যাপী 'তিরঙ্গা যাত্রা': অপারেশন সিন্দুরের সাফল্যের উদযাপন ও দেশভক্তির প্রচার

অপারেশন সিন্দুরের সাফল্যের পর বিজেপি ১০ থেকে ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে তিরঙ্গা যাত্রা বের করবে। প্রতিটি মণ্ডলে যাত্রা, শহিদদের সম্মান, স্বচ্ছতা অভিযান এবং বিভাজন বিভীষিকা দিবস উপলক্ষ্যে মৌন মিছিল হবে।

Tiranga Yatra: ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক কৌশলে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলির পর ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আবারও দেশপ্রেমকে জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। ২০২৫ সালের ১০ থেকে ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত দেশের প্রতিটি মণ্ডলে ‘তিরঙ্গা যাত্রা’ অনুষ্ঠিত হবে। এই পদক্ষেপটি অপারেশন সিন্দুরের সংসদে আলোচনার পরে নেওয়া হয়েছে, যা ভারতের সামরিক সাফল্য এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে निर्णायक কৌশলের প্রতীক হয়ে উঠেছে।

অপারেশন সিন্দুর: যখন ভারত নির্ণায়ক পরাক্রম দেখিয়েছিল

৬-৭ মে রাতের বেলায় ভারতীয় সেনা একটি সুনির্দিষ্ট এবং গোপন অভিযান 'অপারেশন সিন্দুর'-এর অধীনে পাকিস্তানে ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করে। এই হামলায় প্রায় ১০০ জন জঙ্গির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে এবং এর পরে ভারতীয় সেনা পাকিস্তানের বেশ কয়েকটি সামরিক ঘাঁটিতেও হামলা চালায়। এই পদক্ষেপের পর ১০ মে তারিখে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়। কিন্তু ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে দেওয়া হয় যে, এখন থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা শুধুমাত্র পিওকে এবং সন্ত্রাসবাদের मुद्दे হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সংসদে দেওয়া ভাষণ এই অবস্থানকে আরও স্পষ্ট করে দিয়েছে।

সংসদ থেকে সড়ক পর্যন্ত: বিজেপির দেশভক্তি অভিযান

অপারেশন সিন্দুর নিয়ে সংসদে আলোচনার পর বিজেপি এটিকে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে। দলটি ১০ থেকে ১৪ অগাস্টের মধ্যে দেশব্যাপী ‘তিরঙ্গা যাত্রা’ আয়োজনের ঘোষণা করেছে।

এই যাত্রার উদ্দেশ্য:

  • অপারেশন সিন্দুরের তথ্য এবং সাফল্যকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া
  • দেশের শহীদ, সৈনিক এবং আত্মত্যাগী পুলিশকর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো
  • জাতীয় ঐক্য, অখণ্ডতা এবং গৌরব প্রচার করা

প্রতিটি মণ্ডলে বের হবে তিরঙ্গা যাত্রা

বিজেপি দেশের প্রতিটি মণ্ডল স্তরে তিরঙ্গা যাত্রা বের করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই যাত্রায় প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং वरिष्ठ নেতাদের সংসদে দেওয়া ভাষণের অংশ প্রচার করা হবে।

এছাড়াও:

  • ১৩ থেকে ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত "হর ঘর তিরঙ্গা" অভিযানের অধীনে সমস্ত বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে পতাকা উত্তোলন করার আহ্বান
  • স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং যুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভে স্বচ্ছতা অভিযান
  • ভারতীয় সেনাবাহিনীর অস্ত্রের এবং সরঞ্জামগুলির প্রদর্শনী
  • প্লেকার্ডের মাধ্যমে সৈনিক এবং बलिदानों का सम्मान

বিভাজন বিভীষিকা স্মৃতি দিবসে মৌন মিছিল

১৪ অগাস্ট বিজেপি ‘বিভাজন বিভীষিকা স্মৃতি দিবস’ হিসাবে চিহ্নিত করেছে। এই দিনে দেশজুড়ে মৌন মিছিল বের করে বিভাজনের মর্মান্তিক ঘটনা এবং এর সঙ্গে জড়িত बलिदानों का স্মরণ করা হবে। বিজেপির মতে, এই স্মৃতি দিবস একটি সাংস্কৃতিক চেতনা এবং জাতীয় সংলাপের মাধ্যম হবে, যা নতুন প্রজন্মকে তাদের অতীত জানতে সাহায্য করবে।

राष्ट्रव्यापी संयोजन: সুনীল বনসলকে कमान

এই দেশব্যাপী কর্মসূচির পরিচালনার জন্য বিজেপি महासचिव সুনীল বনসলকে राष्ट्रीय संयोजक नियुक्त किया गया है। প্রতিটি প্রদেশে একজন संयोजक এবং তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে যারা आयोजन की রূপরেখা, ব্যবস্থাপনা और संप्रेषण की দায়িত্ব সামলাবেন।

সংসদে সরকারের আক্রমণাত্মক रणनीति

লোকসভায় অপারেশন সিন্দুর নিয়ে আলোচনার সময় সরকার रक्षात्मक के बजाय आक्रामक रणनीति अपनाई। প্রধানমন্ত্রী মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, रक्षामंत्री রাজনাথ সিং और विदेश मंत्री ডঃ এস. জয়शंकर विपक्ष के सवालों का मजबूती से জবাব दिए। विपक्ष की ओर से राहुल गांधी, प्रियंका गांधी, गौरव গোগোই এবং రాజ్యসভায় মল্লিকার্জুন খড়গে सवाल उठाए। परंतु बीजेपी ने यह स्पष्ट किया कि राष्ट्रहित में की गई सैन्य कार्रवाई पर कोई माफ़ी नहीं होगी।

Leave a comment