রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম: সতর্কতা ও প্রয়োজনীয় টিপস

রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম: সতর্কতা ও প্রয়োজনীয় টিপস

সঠিক রক্তচাপ (BP) রিডিং-এর জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। স্বাভাবিক রক্তচাপ 120/80 mmHg ধরা হয়। পরীক্ষার আগে চা, কফি, ধূমপান বা শারীরিক পরিশ্রম থেকে বিরত থাকুন, সোজা হয়ে বসুন এবং হাতকে হৃদপিণ্ডের উচ্চতায় রাখুন। অস্বাভাবিক রিডিং পেলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন এবং বাড়িতে মনিটর ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম জেনে নিন।

Blood Pressure Checking Tips: রক্তচাপ আমাদের হৃদপিণ্ড এবং রক্তনালীর স্বাস্থ্যের গুরুত্বপূর্ণ সূচক। একজন স্বাভাবিক মানুষের BP প্রায় 120/80 mmHg হওয়া উচিত। সঠিক রিডিং পাওয়ার জন্য পরীক্ষার আধ ঘণ্টা আগে চা, কফি, সিগারেট বা মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন, সোজা হয়ে বসুন, হাতকে আরামদায়ক অবস্থায় এবং হৃদপিণ্ডের উচ্চতায় রাখুন। সময়ে সময়ে উভয় হাতেই পরীক্ষা করুন এবং প্রয়োজন পড়লে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বাড়িতে মনিটর ব্যবহার করা উপকারী।

রক্তচাপ কী এবং এর প্রকারভেদ

রক্তচাপ (BP) শরীরে রক্তের প্রবাহ এবং হৃদপিণ্ডের পাম্প করার ক্ষমতাকে পরিমাপ করে। যখন হৃদপিণ্ড রক্ত পাম্প করে, তখন রক্তনালীর দেওয়ালে চাপ সৃষ্টি হয়। একেই রক্তচাপ বলা হয়। রক্তচাপ দুই প্রকার - সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক। সিস্টোলিক চাপ হলো উপরের চাপ এবং ডায়াস্টোলিক চাপ হলো নিচের চাপ।

সাধারণ পরিস্থিতিতে রক্তচাপ শরীরের কাজকর্মকে স্বাভাবিক রাখে। কিন্তু যদি এটি लगातार খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায়, তাহলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনি ড্যামেজ এবং অন্যান্য গুরুতর রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

স্বাভাবিক রক্তচাপ কত হওয়া উচিত

একজন স্বাভাবিক ও সুস্থ মানুষের রক্তচাপ প্রায় 120/80 mmHg হওয়া উচিত। এখানে 120 সিস্টোলিক এবং 80 ডায়াস্টোলিক চাপ বোঝায়। যদি রক্তচাপ 140/90 mmHg বা তার বেশি হয়, তবে इसे উচ্চ রক্তচাপ হিসেবে ধরা হয়। वहीं 90/60 mmHg-এর কম হলে তা निम्न রক্তচাপের পর্যায়ে পড়ে।

বিপি-এর মাত্রা বিভিন্ন কারণে প্রভাবিত হতে পারে। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, বেশি নুন খাওয়া, মেদ, শারীরিক কার্যকলাপের অভাব, মানসিক চাপ, ধূমপান, মদ্যপান এবং ঘুমের অভাব রক্তচাপ বাড়াতে বা কমাতে পারে। এছাড়াও বংশগত কারণ এবং বয়স বাড়ার কারণেও রক্তচাপ প্রভাবিত হয়।

বিপি মাপার সময় किन बातों का रखें ध्यान

বিপি পরীক্ষা সঠিক ও নির্ভুল হওয়ার জন্য কিছু জরুরি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। পরীক্ষার অন্তত আধ ঘণ্টা আগে চা, কফি, সিগারেট বা মদ্যপান করবেন না। এগুলো বিপি রিডিংকে প্রভাবিত করতে পারে।

পরীক্ষার ঠিক আগে কোনো রকম শারীরিক পরিশ্রম বা মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন। আরাম করে বসুন এবং গভীর শ্বাস নিয়ে নিজেকে রিল্যাক্স করুন।

পরীক্ষার সময় সোজা হয়ে বসুন এবং পা ক্রস করে বসবেন না। হাতকে আরামদায়ক অবস্থায় রাখুন এবং বাহুকে হৃদপিণ্ডের উচ্চতায় রাখুন। এতে মেশিন সঠিক প্রেসার মাপতে পারবে।

অনেকেই लगातार एक ही हाथ से बीपी नापते हैं। কিন্তু সময়ে সময়ে উভয় হাতেই রক্তচাপ মাপা দরকার। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সকাল ও সন্ধ্যায় আলাদা আলাদা সময়েও বিপি মাপা ভালো।

পরীক্ষার সময় এবং পরে ध्यान रखने योग्य बातें

বিপি মেশিন हमेशा भरोसेमंद और कैलिब्रेटेड होनी चाहिए। একবার রিডিং নিয়ে সন্তুষ্ট হবেন না। কমপক্ষে দুইবার পরীক্ষা করুন। কোনো অস্বাভাবিক রিডিং দেখলে तुरंत ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

বাড়িতেও ব্লাড প্রেসার মনিটর ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু এর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। নিয়মিত পরীক্ষা করলে বোঝা যায় যে ওষুধ বা জীবনযাত্রায় পরিবর্তনগুলো काम করছে কি না।

রক্তচাপ नियंत्रित रखने के तरीके

বিপি-কে স্বাভাবিক মাত্রায় রাখার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা জরুরি। নুনের পরিমাণ কম করুন, সুষম আহার গ্রহণ করুন, নিয়মিত শরীরচর্চা করুন এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করুন। धूम्रपान और शराब से दूर रहें और पर्याप्त नींद लें।

সময়-সময় रक्तचाप जांच से पता चलता है कि शरीर की स्थिति सामान्य है या किसी बदलाव की जरूरत है। इससे हार्ट और नसों की सुरक्षा बनी रहती है।

Leave a comment