জয়পুর এবং अलवर-এ দুটি ব্যক্তিগত স্কুল এবং अलवर-এর মিনি সেক্রেটারিয়েটে বোমা হামলার হুমকির খবর ছড়িয়ে পড়লে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। পুলিশ এবং বোমা নিষ্ক্রিয়করণ স্কোয়াড দ্রুত পদক্ষেপ নেয় এবং তল্লাশি অভিযান চালায়। কোনও সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি। তদন্তকারী সংস্থাগুলি হুমকি সম্বলিত ইমেল পর্যালোচনা করছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে স্কুল এবং সচিবালয়ে সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে।
জয়পুর বোমা হুমকি: জয়পুর এবং अलवर-এ স্কুল ও সচিবালয়ে বোমা হামলার হুমকির পর প্রশাসন দ্রুত সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে। সোমবার দুটি ব্যক্তিগত স্কুলের ইমেল আইডিতে একটি হুমকির ইমেল আসে, যা স্কুল কর্তৃপক্ষ এবং অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। সঙ্গে সঙ্গে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ স্কোয়াড, ডগ স্কোয়াড এবং পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সম্পূর্ণ তল্লাশি চালায়। তদন্তকারী সংস্থাগুলি হুমকি সম্বলিত ইমেলটির পর্যালোচনা শুরু করেছে। अलवर-এর মিনি সেক্রেটারিয়েটও দুপুর ২টার মধ্যে খালি করার একটি হুমকি ইমেল পায়, তবে কোনও সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি।
তামিলনাড়ু থেকে পাঠানো হয়েছে হুমকি সম্বলিত ইমেল
জয়পুর এবং अलवर-এর মিনি সেক্রেটারিয়েটে হুমকির ইমেল আসার পর প্রশাসন সতর্ক হয়ে ওঠে। হুমকির পর পরই সচিবালয় চত্বরে তল্লাশি শুরু করা হয় এবং কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। এটি প্রথম ঘটনা নয়; এর আগেও দুবার একইভাবে হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
প্রশাসন জানিয়েছে যে হুমকির কারণে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল এবং পুলিশের দল ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছিল। কোনও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে আশেপাশের এলাকাও নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছিল।
পুলিশ এবং সাইবার সেল তদন্ত শুরু করেছে
যদিও এখন পর্যন্ত কোনও সন্দেহজনক বস্তু পাওয়া যায়নি, তবে পুলিশ সাইবার সেল হুমকি প্রেরণকারীর সনাক্তকরণের জন্য কাজ শুরু করেছে। প্রশাসন স্পষ্ট করেছে যে বর্তমানে এটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি যে হুমকিটি নিছক গুজব নাকি এর পিছনে কোনও বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে।
এছাড়াও, প্রশাসন নাগরিকদের কাছে আবেদন করেছে যে তারা যেন গুজবে কান না দেয় এবং নিরাপত্তা বিধি মেনে সহযোগিতা করে। এর ফলে শহরে আতঙ্ক ছড়ানোর সম্ভাবনা কমানো যাবে।
নিরাপত্তা ও সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে
নিরাপত্তার কারণে আশেপাশের এলাকায় পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের দল সচিবালয় এবং স্কুল চত্বরে নিয়মিত তল্লাশি চালাচ্ছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে কোনও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে কর্মীদের এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পুলিশ শহরবাসীর কাছে আবেদন করেছে যে তারা যেন কোনও গুজবে কান না দেয়।