পাঞ্জাবে ভারী বৃষ্টিতে বন্যা: গ্রাম প্লাবিত, সেতু ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

পাঞ্জাবে ভারী বৃষ্টিতে বন্যা: গ্রাম প্লাবিত, সেতু ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
সর্বশেষ আপডেট: 1 ঘণ্টা আগে

পাঞ্জাবের পাঠানকোট এবং হোशियाরপুরে ভারী বৃষ্টির কারণে নদীর জলস্তর বেড়ে গেছে। অনেক গ্রাম প্লাবিত, সেতু ভেঙে গেছে এবং খেত ডুবে গেছে। প্রশাসন ত্রাণ কেন্দ্র স্থাপন করে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে এবং সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।

চণ্ডীগড়: পাঞ্জাবের পাঠানকোট এবং হোशियाরপুর জেলায় একটানা ভারী বৃষ্টির কারণে নদীর জলস্তর বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। উজ (Ujh) এবং রবি (Ravi) নদীতে আকস্মিক জল বৃদ্ধির কারণে অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। শনিবার (২৩ আগস্ট) রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে ইন্দো-পাক সীমান্ত লাগোয়া এলাকা বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জালালিয়া ড্রেনের কাছে ৩০-৪০ ফুট রাস্তা ভেসে গেছে, वहीं জম্মু-পাঠানকোট হাইওয়ের একটি সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাঞ্জাব कैबिनेट মন্ত্রী লাল চাঁদ কাটারুচক রবিবার (২৪ আগস্ট) ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন এবং বামিয়াল অঞ্চলে পরিস্থিতির जायजा নিয়েছেন।

মন্ত্রী কৃষকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন

ভারী বৃষ্টির কারণে মুকেরিয়ান অঞ্চলে বিয়াস নদীর জলস্তর দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় অনেক গ্রামের खेत জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত ঘরবাড়িতে জল ঢোকেনি, তবে প্রশাসন স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার এবং প্রয়োজনে নিরাপদ স্থানে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

মন্ত্রী লাল চাঁদ কাটারুচক ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ফসল ও খেতের ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের পর ক্ষতিপূরণ ঘোষণার আশ্বাস দিয়েছেন। চাক্কি খাড্ডে জলের তীব্র স্রোত বয়ে যাচ্ছে এবং পং ড্যাম থেকে সকালে ৫৯,৯০০ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছিল, যা সন্ধ্যায় কমিয়ে ২৩,৭০০ কিউসেক করা হয়েছে। এর মাধ্যমে বন্যা কবলিত এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

কাপুরথালায় ত্রাণকার্য জারি

কাপুরথালার ডেপুটি কমিশনার অমিত কুমার পঞ্চাল জানিয়েছেন যে প্রশাসন পরিস্থিতির ওপর लगातार নজর রাখছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণ কেন্দ্র সরকারি স্কুল, লাখ ওয়ারিয়ান এবং মান্ড কুকাতে তৈরি করা হয়েছে। এই কেন্দ্রগুলোতে থাকা, খাওয়া এবং ওষুধের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে।

রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (SDRF)-এর দল लगातार ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ত্রাণকার্য চালাচ্ছে এবং মানুষকে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। अधिकारियों ने স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন যে তারা যেন বন্যা কবলিত এলাকায় अनावश्यकভাবে যাতায়াত না করেন এবং সরকারি নির্দেশাবলী মেনে চলেন।

সেতু ভেঙে যাওয়ায় স্থানীয় লোকেদের सुरक्षित থাকার আবেদন 

জালালিয়া पुल ভেঙে যাওয়া এবং রাস্তা বন্ধ থাকার কারণে বামিয়াল ও দিনানগরের বেশ কয়েকটি গ্রাম प्रभावित হয়েছে। প্রশাসন রাস্তা খোলার জন্য और यातायात बहाल করার জন্য पूरी तैयारी করেছে। স্থানীয় লোকেদের কাছে आग्रह করা হয়েছে যে তারা যেন বন্যা কবলিত এলাকায় যাওয়া থেকে বিরত থাকেন এবং सुरक्षित স্থানেই থাকেন।

Leave a comment